গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৭) মাসে, এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৪১ বৎসর ৯ মাস।
রেকর্ড: এইচএমভি [মার্চ ১৯৪১ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৭)। এন ২৭১১০। শিল্পী: যূথিকা রায়। সুর: কমল দাশগুপ্ত]
স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: রশিদুন্ নবী । নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি (দশম খণ্ড)। প্রথম প্রকাশ, ৩ ফাল্গুন, ১৩৯৯ বঙ্গাব্দ/ ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দ। দশম গান]
রেকর্ড: এইচএমভি [মার্চ ১৯৪১ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৭)। এন ২৭১১০। শিল্পী: যূথিকা রায়। সুর: কমল দাশগুপ্ত]
স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: রশিদুন্ নবী । নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি (দশম খণ্ড)। প্রথম প্রকাশ, ৩ ফাল্গুন, ১৩৯৯ বঙ্গাব্দ/ ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দ। দশম গান]
জানি জানি প্রিয় এ জীবনে মিটিবে না
কথাঃ কাজী নজরুল ইসলাম
সুরকারঃ কমল দাশগুপ্ত
শিল্পীঃ যূথিকা রায়
তালঃ কাহার্বা
জানি-জানি-প্রিয়, এ জীবনে-মিটিবে-না সাধ
আমি জলের কুমুদিনী ঝরিব জলে
তুমি দূর গগনে থাকি’ কাদিবে চাঁদ॥
আমাদের মাঝে বঁধু বিরহ বাতাস
চিরদিন ফেলে যাবে দীরঘ শ্বাস
পায় না-বুকে কভু-পায় না-বুকে তবু-মুখে-মুখে
চাঁদ কুমুদীর নামে রটে অপবাদ॥
তুমি কত দূরে বঁধু, তবু বুকে এত মধু কেন উথলায়?
হাতের কাছে রহো রাতের চাঁদ গো
ধরা নাহি যায় তবু ছোঁওয়া নাহি যায়।
মরু-তৃষা ল’য়ে কাঁদে শূন্য হিয়া
সকলে বলে আমি তোমারি প্রিয়া
সেই কলঙ্ক-গৌরব সৌরভ দিল গো
মধুর হ’ল মোর বিরহ-বিষাদ॥
কোন মন্তব্য নেই: